দ্বাদশ শ্রেণি – বাংলা (প্রথম ভাষা) – ভারতবর্ষ | প্র্যাকটিস সেট

1) রাঢ় বাংলায় শীতকালে বৃষ্টি হলে ছোটলোকরা তাকে বলে-

2) চায়ের দোকানে আসা বুড়ির চেহারা ছিল –

3) চায়ের দোকানে হঠাৎ আসা থুত্থুরে বুড়ির গায়ে জড়ানো ছিল –

4) মঙ্গলবারে বাদলা লাগলে ডাকপুরুষের বচন অনুযায়ী তা স্থায়ী হবে –

5) ‘বাঁকের মুখে আদ্যিকালের বটগাছে পেঁচার ডাকও’ মনে হয় –

6) রাঢ় বাংলায় শীতকালে বৃষ্টি হলে ভদ্রলোকেরা তাকে বলে-

7) শনিতে বাদলা লাগলে ডাকপুরুষের বচন অনুযায়ী তা স্থায়ী হবে –

8) বাজারে চায়ের দোকান ক-টা আছে?

9) রাঢ় বাংলায় শীতকালে বৃষ্টির সঙ্গে বাতাস জোরালো হলে তাকে বলে-

10) ‘ভারতবর্ষ’ গল্পটি যে ঋতুর পটভূমিতে রচিত –

11) সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের ‘ভারতবর্ষ’ গল্পখানি নেওয়া হয়েছে –

12) ‘ভারতবর্ষ’ গল্পে বৃষ্টি শুরু হয়েছিল –

13) কথা কাটাকাটির সময় যার বিক্রিবাটা বাড়ে –

14) বাজার জমজমাট থাকে –

15) বাজারের উত্তরদিকে ছিল –

1) বুড়ির সঙ্গে তুলনা করা হয়েছিল –

2) মোল্লার সঙ্গে একই বাসে গেছিল –

3) তারপর সব ফাঁকা –

4) ‘ধারের অঙ্ক বেড়ে চলে’, কারণ –

5) চাষা ভূষা মানুষেরা চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে দিতে অপেক্ষা করছিল –

6) বেচারা চৌকিদার যে রঙের উর্দি পরেছিল-

7) সন্দেশের দোকান ছিল –

8) অলস দিন কাটানোর একঘেয়েমি দূর করতে যে প্রসঙ্গ উঠে আসে –

9) মুদিখানার দোকান আছে –

10) লোকেরা কোথাথেকে আসে –

11) ‘মাথার ওপর কোনো শালা নেই রে’, বক্তা হল –

12) পোশাকের দোকান ছিল –

13) ‘নির্ঘাত মরে গেছে বুড়িটা’ বক্তা হল –

14) গ্রামে যুবক যুবতীর পরনের পোশাক –

15) নেড়িকুত্তার ছায়া ঘোরে –

1) ‘কেউ কেউ বুড়ির কপাল ছুঁয়ে দেখল’ – কী দেখল?

2) বাজার থেকে নদীর দূরত্ব ছিল –

3) ‘ও বুড়ি, তুমি থাকো কোথায়,’ – উত্তরে বুড়ি বলেছিল –

4) ‘সাবেককাল’ বলতে বোঝায় –

5) ‘বিজ্ঞ চৌকিদারের পরামর্শ মানা হল’ – চৌকিদার কী পরামর্শ দিয়েছিল –

6) বাজার থেকে থানার দূরত্ব ছিল –

7) ‘রাঢ়বাংলা’ বলতে বোঝায় –

8) করিম ফরাজি নিবারণের চ্যাঁচানোর প্রত্যুত্তরে বলেছিল –

9) ‘মুখটা বিকৃত হয়ে গেল।’ – বুড়ির মুখে বিকৃতি দেখা দিয়েছিল কারণ –

10) গল্পে যে বাদলার প্রসঙ্গ আছে তা কোনদিন লেগেছিল?

11) লোকেদের ‘মরবে রে, নির্ঘাত মরবে বুড়িটা!’ মন্তব্যের জবাবে বুড়ির উক্তি ছিল –

12) ‘বুড়িমা! তুমি মরণি!’ – কার উক্তি?

13) বুড়ি বটতলায় না গিয়ে কোথায় গেলে ভালো করতো বলে লোকের ধারণা –

14) ‘তারপর চায়ের দাম মিটিয়ে আবার রাস্তায় নানল।’ – চায়ের দাম মেটানোর পয়সা বুড়ি কোথ থেকে বের করেছিল?

15) ‘ও বুড়ি, তুমি এলে কোত্থেকে?’ – জবাবে বুড়ির উক্তি কী ছিল?

1) বুড়ির দেহের দখল নিতে হিন্দু-মুসলমান জনতা কী বস্তু হাতে তুলে নিয়েছিল?

2) ‘যবন নিধনে অবতীর্ণ হও মা!’ কার উক্তি –

3) ‘ফজরে’র নামাজ কখন পাঠ করা হয়?

4) ‘অতএব মড়াই বটে।’ – বুড়ি মরে গেছে অনুমান করে কাকে প্রথম খবর দেওয়া হয়েছিল? –

5) মরার আগে অনেকে বুড়িকে বিড়বিড় করে কী বলতে শুনেছিল?

6) ‘রাঢ়বাংলা’ বলতে বোঝায় –

7) ‘-মর্, তুই মর্। তোর শতগুষ্টি মরুক!’ – কার উদ্দেশ্যে এই উক্তি?

8) বুড়ির মড়া চ্যাং-দোলায় বহনকালে মুসলমানরা কী পড়ছিল?

9) ‘করিম ফরাজি এখন খুব নমাজ পড়ে’ – করিম ফরাজি কেমন মানুষ?

10) গাঁয়ের ভট্টাচাজমশাইয়ের বক্তব্য অনুযায়ী বুড়ি মরার সময় কী বলেছিল?

11) গাঁয়ের মোল্লাসাহেব কী উদ্দেশ্যে শহরে যাচ্ছিলেন?

12) ‘তারপরেই দেখা গেল এক অদ্ভুত দৃশ্য।’ – দৃশ্যটি কী?

13) বুড়ি মরে গেছে জেনে চৌকিদার তার কী বন্দোবস্তের বিধান দিয়েছিল?

14) বুড়ি মরে গেছে মনে করে তার দেহ কীসে করে নিয়ে যাওয়া হয়ে ছিল?

15) ‘জেহাদ, জেহাদ! নারায়ে তকবির-আল্লাহু আকবর।’ বলেছিল –